ইনতেফা বার্তা

সফলতার গল্প – মাছের সুরক্ষায় সর্বশ্রেষ্ঠ সমাধান ফাতাহ

সফলতার গল্প – মাছের সুরক্ষায় সর্বশ্রেষ্ঠ সমাধান ফাতাহ

আমি মোঃ শফিকুল ইসলাম, গ্রাম- বৃচাপিলা, ডাকঘর- আহম্মেদপুর, উপজেলা- গুরুদাসপুর, জেলা- নাটোর। আমার ২ একরের একটি পুকুর আছে । পুকুরটিতে মাঝে মধ্যে মাছ মারা যাচ্ছিল। তখন আমি শাহী বাজারের কৌশিক ট্রেডার্সের স্বও্বাধিকারী মোঃ আব্দুল খালেক–এর নিকট গিয়ে পুকুরের সমস্যার কথা বললে সেখানে উপস্থিত ইনতেফা কোম্পানীর টেরিটরি অফিসার জনাব আবু মুসা আমার ২ একর পুকুরে ৭ ফুট পানি হিসেবে ৪০০ গ্রাম ফাতাহ প্রয়োগ করার পরামর্শ দেন। আমি পরামর্শ অনুযায়ী ৪০০ গ্রাম ফাতাহ পুকুরে প্রয়োগ করি এবং দেখি পুকুরে মাছ মারা যাওয়া বন্ধ হয়েছে।

Read More

আলু চাষের সাফল্য

আলু চাষের সাফল্য

আমি মোঃ শিহাব উদ্দিন (শাহিন), পিতা- মোঃ আনিছার রহমান, গ্রাম- নিমার পাড়া, উপজেলা- কাহালু, জেলা- বগুড়া। আমি ২০১৭ সালে ৬০ বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছিলাম। মাটি তৈরি করার সময় জমিতে বিঘা প্রতি সাহার ১ কেজি, টোপাজ ২ কেজি, বোর-ফা ১ কেজি, ম্যাগ-ফা ২ কেজি , জিপ-ফা ১০ কেজি ও প্রয়োজন মত হিসান শেষ চাষের সময় ব্যবহার করেছিলাম। আলুর বীজ শোধন করার জন্য আমি প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে হাদাক আলু বীজের ওপর স্প্রে করি ও মাটিতে ব্যবহার করি এবং কাটুই পোকা দমনের জন্য প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে জুবাস শেষ চাষের সময় জমিতে স্প্রে করি। আমি ইনতেফা’র পণ্য সময়মত ব্যবহার করে বিঘা প্রতি ১০০ মন হারে ফলন পেয়েছিলাম, যা অন্যান্য বছরের তুলনায় আলহামদুলিল্লাহ্‌ অনেক ভাল।

Read More

দ্রুত ফলন বৃদ্ধির জন্য স্বল্প মাত্রায় জাদা ব্যবহারের নিয়মাবলী

দ্রুত ফলন বৃদ্ধির জন্য স্বল্প মাত্রায় জাদা ব্যবহারের নিয়মাবলী

জাদা গাছের দ্রুত বৃদ্ধি, ফুল ও ফল ধারণ এবং ফলন বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর একটি উদ্ভিদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক। জাদা-এর প্রতি কেজিতে ২০০ গ্রাম জিব্রেলিক এসিড সক্রিয় উপাদান আছে। জাদা প্রায় সকল ধরনের ফসলে প্রয়োগ করা যায় এবং অতি অল্প মাত্রায় ব্যবহারেই অত্যন্ত কার্যকরী। জাদা বীজের সুপ্তাবস্থা দূর করে অর্থাৎ অংকুরোদগমে সাহায্য করে, ফুল ফুটাতে সাহায্য করে এবং ফুল ও ফল ঝরা বন্ধ করে। পাশাপাশি গাছের পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায় এবং ফলের আকার বৃদ্ধি করে ও আকৃতি সুন্দর করে। শুধু তাই নয়, জাদা ব্যবহারে দানা জাতীয় ফসলের কুশি সংখ্যা এবং দানার ওজন বৃদ্ধি পায়।

Read More

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক বড় বড় দেশের তুলনায় বেশি। বর্তমানে মাছ চাষে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। মৎস্যচাষীগণ পুকুরে মাছ চাষ করে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারেন, পুকুরে উৎপাদিত মাছ বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, পুকুরে মাছ চাষের ফলে এলাকায় বিকল্প কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেন ও উৎপাদিত মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন। চাষী ভাইদের সুবিধার্থে আমরা মাছ চাষের প্রতিটা ধাপ ইনতেফা বার্তায় প্রকাশ করব। এরই ধারাবাহিকতায়, এই পর্বে আমরা মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয় বিষয়ে আলোচনা করব। সঠিক পদ্ধতিতে পুকুর প্রস্তুত করলে পুকুরের পাড় ভাল থাকে, জাল টানতে ও মাছ আহরণে সুবিধা হয়, মাছের রোগ কম হয় এবং মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

Read More

মাছ চাষী ভাইদের জন্য নতুন পণ্যের উদ্বোধন

মাছ চাষী ভাইদের জন্য নতুন পণ্যের উদ্বোধন

আসন্ন মাছ চাষের মৌসুমে পরিবেশক, খুচরা বিক্রেতা এবং চাষী ভাইদের চাহিদা বিবেচনা করে ইনতেফা কোম্পানী মাছ ও চিংড়ির সুরক্ষায় নতুন ৩টি পণ্য বাজারে এনেছে- মিরাস, হারীযতারামিরাস একটি শক্তিশালী ও কার্যকরী তরল জীবাণুনাশক যার মূল উপাদান বেনজালকোনিয়াম ক্লোরাইড (BKC) ৮০%। হারীয জাপান থেকে আমদানীকৃত একটি সক্রিয় ও বিশুদ্ধ প্রোবায়োটিক, যাতে রয়েছে সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে বাছাইকৃত বিশুদ্ধ উপকারী ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং জলাশয়ে প্রাকৃতিক খাদ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করে মাছ ও চিংড়িকে রাখে সুরক্ষিত। তারা মাছ ও চিংড়ির জলাশয়ের ক্ষতিকর গ্যাস দূর করার জন্য ১০০% ইউকা সিডিজেরা সমৃদ্ধ একটি অত্যন্ত কার্যকরী ভেষজ সমাধান।

Read More

দুঃস্থদের পাশে ইনতেফা

দুঃস্থদের পাশে ইনতেফা

সুবিধাবঞ্চিত জনসাধারনের সেবায় ইনতেফা সর্বদাই কাজ করে থাকে। গত শীতে দুঃস্থদের জন্য ইনতেফা’র পক্ষ থেকে দেশব্যাপী শীতবস্ত্র বিতরণের আয়োজন করা হয়। ঠাকুরগাঁও সদরে শীত বস্ত্র বিতরণ করছেন ইনতেফা কোম্পানীর পরিবেশক মেসার্স মন্ডল এন্ড সন্স -এর স্বত্বাধিকারী জনাব সামছুল হুদা মন্ডল (বাম থেকে ২য়) ও কর্মকর্তাবৃন্দ।

Read More

কৃষকের আঙ্গিনায় ইনতেফা’র পরামর্শ সভা

কৃষকের আঙ্গিনায় ইনতেফা’র পরামর্শ সভা

গত ১৪ই অক্টোবর ২০১৭ ইং তারিখে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল থানার অন্তর্গত আন্দ্রাইল গ্রামের বিশিষ্ট কৃষক জনাব মোঃ সিরাজ উদ্দিনের বাড়ির আঙ্গিনায় ঐ এলাকার কৃষকদের নিয়ে ধান চাষের উপর এক পরামর্শ সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত পরামর্শ সভায় ধান ক্ষেতের বিভিন্ন বালাই ও তার দমন ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন ইনতেফা কোম্পানীর সিনিয়র মার্কেটিং অফিসার জনাব মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন।

Read More

হলুদ মাজরা পোকা

হলুদ মাজরা পোকা

বাংলাদেশে সকল মৌসুমেই ধানের হলুদ মাজরা পোকার আক্রমণ দেখা যায়। এদের মথের রং কিছুটা হালকা হলুদ বর্ণের। স্ত্রী মথের সামনের পাখা দুটোর প্রায় মাঝামাঝি স্থানে একটি করে উজ্জল কালো বর্ণের ফোটা থাকে। পুরুষ মথ স্ত্রী মথের চেয়ে কিছুটা ছোট হয়ে থাকে। স্ত্রী মথ ধান গাছের পত্র ফলকের উপর ২/৩ দফায় গাদা করে ডিম পাড়ে। ডিম দেওয়ার ৬-৮ দিন পর ডিম ফুটে শুককীট বের হয়। এ শুককীট গুলো ধান গাছের মাঝের কচি ডগা ছিদ্র করে কান্ডের ভিতরে প্রবেশ করে এবং কান্ডের ভিতরের নরম অংশ খেতে থাকে। পূর্ণাঙ্গ অবস্থায় এরা ৭-১০ দিন বাঁচে। সাধারনত ৪০-৭৩ দিনের মধ্যে এদের জীবনকাল শেষ হয়।

Read More

বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ

বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ

বাংলাদেশে কম বেশি ৭ টি ফসল (ধান, গম, ভুট্টা, যব, জোয়ার, চিনা ও কাউন) সফল ভাবে আবাদ হয়। এর মধ্যে ধান বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য ফসল এবং চাষকৃত জমির প্রায় শতকরা ৮০ ভাগ জমিতে ধান চাষ হয়। বাংলাদেশের ধানের মোট ৩২ টি রোগ সনাক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে ১০ টি মুখ্য ও ২২ টি গৌন। এসব রোগের মধ্যে ভাইরাস জনিত ২ টি, ব্যাকটেরিয়া জনিত ৩ টি, কৃমি দ্বারা সংঘটিত ৫ টি এবং ছত্রাক জনিত রোগ ২২ টি দেখা যায়। আজ আমরা আলোচনা করবো বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ নিয়ে।

Read More

লামাহ্ ব্যবহারে অবিশ্বাস্য এক সাফল্য গাঁথা

লামাহ্ ব্যবহারে অবিশ্বাস্য এক সাফল্য গাঁথা

গত আমন মৌসুমে ধানে মহামারী আকারে বাদামী গাছ ফড়িং (কারেন্ট পোকা) এর আক্রমণ দেখা দেয়। অন্যান্য কৃষকগণ যে যার মতো করে ঔষধ প্রয়োগ করে ফসল রক্ষার চেষ্টা করে। কিন্তু জালাল মিয়ার ক্ষেতে কোন ঔষধ প্রয়োগ না হওয়ার ফলে কারেন্ট পোকার আক্রমণ মারাত্বক ধারণ করে। ক্ষেতের অধিকাংশ স্থানে হপার বার্ণ (ফড়িং পোড়া) লক্ষণ সুস্পষ্ট হয়ে উঠে। রাস্তার পাশে ক্ষেত হওয়ার ফলে পথচারী লোকজন শুধু হায় হায় করে বলতে থাকে এই ফসল তো আর রক্ষা করা সম্ভব নয়। ঐ সময় আমি ক্ষেতটি পরিদর্শন করে ভাবতে থাকি কিভাবে এই কারেন্ট পোকা দমন করে উক্ত ক্ষতির হাত থেকে কৃষককে রক্ষা করা যেতে পারে।

Read More