একজন মানুষের জন্য প্রতিদিন ২০০ গ্রাম ফল খাওয়া দরকার। কিন্তু আমরা পাই মাত্র ৭০-৮০ গ্রাম। দেশের চাহিদার তুলনায় ফলের উৎপাদন কম হওয়ায় এবং বিদেশী ফলের উচ্চ মূল্যের কারণে দেশের দরিদ্র শ্রেণির মানুষ সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় ফল খাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়। এছাড়া দেশী ফলের মোট উৎপাদনের ৭০ ভাগই মে, জুন ও জুলাই- এই তিন মাসে উৎপাদিত […]
ফল
আমের রোগসমূহ ও প্রতিকার
বাংলাদেশে উৎপাদিত ফলসমুহের মধ্যে আম অন্যতম। স্বাদে, গন্ধে ও তৃপ্তি প্রদানে আম অতুলনীয়, তাই আমকে ‘ফলের রাজা’ বলা হয়। আমাদের আমের ফলন বেশ কম, হেক্টর প্রতি মাত্র ৪ টন। অথচ আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে প্রায় ১০ টন। ফলন কম হওয়ার কারণ অনেক, তবে রোগ বালাই সব চেয়ে বেশী ক্ষতি করে থাকে বলে ধারণা করা হয়। আমের উৎপাদন বাড়াতে হলে রোগ দমন অপরিহার্য। তাই আমাদের দেশে আমের প্রধান রোগসমুহ ও প্রতিকার সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আজনা- প্রতি বছর ধরবে আম, কৃষক হবে লাভবান
আম গাছের সঠিক পরিচর্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিচর্যা গাছের সর্বোচ্চ ফলন এনে দিতে পারে। অনেক আম গাছে প্রতি বছর মুকুল আসে না। এক বছর পরপর মুকুল আসে। অর্থাৎ অনেক গাছে একবছর মুকুল আসে এবং পরবর্তী বছর মুকুল আসে না বা মুকুল অনেক কম আসে। প্রতি বছর আম না আসা চাষীদের জন্য একটি প্রধান সমস্যা। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ইনতেফা কোম্পানী প্রথম বারের মত বাজারে এনেছে আজনা। যাতে রয়েছে প্যাক্লোবিউট্রাজল ২৫%।
ড্রাগন ফলের চাষাবাদ পদ্ধতি
বর্তমান সময়ে একটি আলোচিত ফসল হচ্ছে ড্রাগন ফল। এটি দক্ষিন আমেরিকার জঙ্গলে জন্ম নেওয়া লতানো এক ধরনের ক্যাকটাস গাছের ফল। বর্তমানে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, চীন ও ভারতে এই ফল প্রচুর পরিমান চাষ হলেও বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া এই ফল চাষের উপযোগী। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ড্রাগন ফল চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।