মাছ ও চিংড়ি

জলাশয়ের pH: বাস্তবতার আলোকে সমাধান

জলাশয়ের pH: বাস্তবতার আলোকে সমাধান

মাছ ও চিংড়ি চাষের একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হচ্ছে জলাশষের pH (পিএইচ)। এটি মূলত জলাশয়ের মাটি ও পানির অম্লত্ব বা ক্ষারত্ব নির্দেশ করে। একটি পুকুরের উৎপাদন ক্ষমতা কতটুকু তা সেই জলাশয়ের pH এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা যায়। pH ৭ এর কম হলে মাছ ও চিংড়ির বৃদ্ধি কম হয় । একইভাবে pH ৯ এর বেশি হলে মাছ […]

Read More

মাছ ও চিংড়ির শীতকালীন পরিচর্যা

মাছ ও চিংড়ির শীতকালীন পরিচর্যা

গোল গোল ক্ষতরোগ বা EUS-এ আক্রান্ত মাছ শীতকালীন সময়ে পরিবেশগত নানাবিধ প্রতিকূলতার জন্য মাছ ও চিংড়ির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। এ কারণে শীতকালে মাছ ও চিংড়িতে নানা ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়, এমনকি মাছ ও চিংড়িতে মড়ক দেখা দিতে পারে। মাছ ও চিংড়ির শীতকালীন সময়ে সমস্যা ও কারণসমূহ মাছ শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণী হওয়ায় এটি […]

Read More

মৎস্যচাষে ধকলের প্রভাব ও সমাধান

মৎস্যচাষে ধকলের প্রভাব ও সমাধান

ধকল বলতে এমন এক ধরণের পারিপার্শ্বিক বা পরিবেশগত অবস্থাকে বুঝায় যেখানে মাছ ও চিংড়ি তাদের জীবন ধারণের স্বাভাবিক কর্মকান্ড বা শারীরবৃত্তীয় কাজ (খাদ্য গ্রহণ, খাদ্য হজম প্রক্রিয়া, শ্বাস-প্রশ্বাস, শ্বসন ইত্যাদি) পরিচালনা করতে পারে না। ধকলের ফলে মাছ ও চিংড়ির স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। এটি মাছচাষের অন্যতম প্রধান একটি প্রতিবন্ধকতা।

মাছ ও চিংড়িতে ধকলের ফলে মাছ ও চিংড়ি দুর্বল হয়ে পড়ার পাশাপাশি খাদ্য গ্রহণে অনীহা দেখা দেয়। ফলে মাছ ও চিংড়িতে সুষম পুষ্টির অভাব দেখা দেয়। একদিকে শারীরিক দুর্বলতা ও অপরদিকে পুষ্টির অভাবে মাছ ও চিংড়ির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যাপকহারে হ্রাস পায়। ফলে মাছ ও চিংড়ি সহজেই নানা ধরণের রোগ-ব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হতে থাকে। এর ফলাফলস্বরূপ মাছ ও চিংড়ির উৎপাদন খরচ যেমন বাড়তে থাকে, পাশাপাশি মোট উৎপাদন হ্রাস পায়।

নাবিত ভিটামিন এ এবং গ্লুকোজ এনহাইড্রাস সমৃদ্ধ একটি আদর্শ ইলেক্ট্রোলাইট যা মাছ, চিংড়ি, মুরগী ও গবাদিপশুর পরিবহন ও পরিবেশগত নানাবিধ ধকল কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে।

Read More

পোনা মজুদ পদ্ধতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা

পোনা মজুদ পদ্ধতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা

মাছ চাষে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক বড় বড় দেশের তুলনায় বেশি। বর্তমানে মাছ চাষে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। মৎস্যচাষীগণ পুকুরে মাছ চাষ করে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারেন, পুকুরে উৎপাদিত মাছ বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, পুকুরে মাছ চাষের ফলে এলাকায় বিকল্প কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেন ও উৎপাদিত মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন। চাষী ভাইদের সুবিধার্থে আমরা মাছ চাষের প্রতিটা ধাপ ইনতেফা বার্তায় প্রকাশ করব। গত পর্বে আমরা আলোচনা করেছিলাম সঠিক নিয়মে পুকুর প্রস্তুতি এবং পোনা মজুদকালীন ব্যবস্থাপনা নিয়ে। এরই ধারাবাহিকতায় এ পর্বে আমরা আলোচনা করব পোনা মজুদ প্রস্তুতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা নিয়ে।

Read More

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক বড় বড় দেশের তুলনায় বেশি। বর্তমানে মাছ চাষে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। মৎস্যচাষীগণ পুকুরে মাছ চাষ করে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারেন, পুকুরে উৎপাদিত মাছ বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, পুকুরে মাছ চাষের ফলে এলাকায় বিকল্প কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেন ও উৎপাদিত মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন। চাষী ভাইদের সুবিধার্থে আমরা মাছ চাষের প্রতিটা ধাপ ইনতেফা বার্তায় প্রকাশ করব। এরই ধারাবাহিকতায়, এই পর্বে আমরা মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয় বিষয়ে আলোচনা করব। সঠিক পদ্ধতিতে পুকুর প্রস্তুত করলে পুকুরের পাড় ভাল থাকে, জাল টানতে ও মাছ আহরণে সুবিধা হয়, মাছের রোগ কম হয় এবং মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

Read More