তথ্যভান্ডার

আজনা- প্রতি বছর ধরবে আম, কৃষক হবে লাভবান

আজনা- প্রতি বছর ধরবে আম, কৃষক হবে লাভবান

আম গাছের সঠিক পরিচর্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক পরিচর্যা গাছের সর্বোচ্চ ফলন এনে দিতে পারে। অনেক আম গাছে প্রতি বছর মুকুল আসে না। এক বছর পরপর মুকুল আসে। অর্থাৎ অনেক গাছে একবছর মুকুল আসে এবং পরবর্তী বছর মুকুল আসে না বা মুকুল অনেক কম আসে। প্রতি বছর আম না আসা চাষীদের জন্য একটি প্রধান সমস্যা। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ইনতেফা কোম্পানী প্রথম বারের মত বাজারে এনেছে আজনা। যাতে রয়েছে প্যাক্লোবিউট্রাজল ২৫%।

Read More

পোনা মজুদ পদ্ধতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা

পোনা মজুদ পদ্ধতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা

মাছ চাষে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক বড় বড় দেশের তুলনায় বেশি। বর্তমানে মাছ চাষে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। মৎস্যচাষীগণ পুকুরে মাছ চাষ করে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারেন, পুকুরে উৎপাদিত মাছ বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, পুকুরে মাছ চাষের ফলে এলাকায় বিকল্প কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেন ও উৎপাদিত মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন। চাষী ভাইদের সুবিধার্থে আমরা মাছ চাষের প্রতিটা ধাপ ইনতেফা বার্তায় প্রকাশ করব। গত পর্বে আমরা আলোচনা করেছিলাম সঠিক নিয়মে পুকুর প্রস্তুতি এবং পোনা মজুদকালীন ব্যবস্থাপনা নিয়ে। এরই ধারাবাহিকতায় এ পর্বে আমরা আলোচনা করব পোনা মজুদ প্রস্তুতি, পোনার প্রজাতি নির্বাচন ও মজুদ ঘনত্ব নির্ধারণ এবং পোনা মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা নিয়ে।

Read More

দ্রুত ফলন বৃদ্ধির জন্য স্বল্প মাত্রায় জাদা ব্যবহারের নিয়মাবলী

দ্রুত ফলন বৃদ্ধির জন্য স্বল্প মাত্রায় জাদা ব্যবহারের নিয়মাবলী

জাদা গাছের দ্রুত বৃদ্ধি, ফুল ও ফল ধারণ এবং ফলন বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর একটি উদ্ভিদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক। জাদা-এর প্রতি কেজিতে ২০০ গ্রাম জিব্রেলিক এসিড সক্রিয় উপাদান আছে। জাদা প্রায় সকল ধরনের ফসলে প্রয়োগ করা যায় এবং অতি অল্প মাত্রায় ব্যবহারেই অত্যন্ত কার্যকরী। জাদা বীজের সুপ্তাবস্থা দূর করে অর্থাৎ অংকুরোদগমে সাহায্য করে, ফুল ফুটাতে সাহায্য করে এবং ফুল ও ফল ঝরা বন্ধ করে। পাশাপাশি গাছের পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায় এবং ফলের আকার বৃদ্ধি করে ও আকৃতি সুন্দর করে। শুধু তাই নয়, জাদা ব্যবহারে দানা জাতীয় ফসলের কুশি সংখ্যা এবং দানার ওজন বৃদ্ধি পায়।

Read More

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয়

মাছ চাষে বাংলাদেশের অগ্রগতি অনেক বড় বড় দেশের তুলনায় বেশি। বর্তমানে মাছ চাষে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। মৎস্যচাষীগণ পুকুরে মাছ চাষ করে পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারেন, পুকুরে উৎপাদিত মাছ বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, পুকুরে মাছ চাষের ফলে এলাকায় বিকল্প কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেন ও উৎপাদিত মাছ বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন। চাষী ভাইদের সুবিধার্থে আমরা মাছ চাষের প্রতিটা ধাপ ইনতেফা বার্তায় প্রকাশ করব। এরই ধারাবাহিকতায়, এই পর্বে আমরা মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুতকালীন ও পোনা মজুদকালীন করণীয় বিষয়ে আলোচনা করব। সঠিক পদ্ধতিতে পুকুর প্রস্তুত করলে পুকুরের পাড় ভাল থাকে, জাল টানতে ও মাছ আহরণে সুবিধা হয়, মাছের রোগ কম হয় এবং মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

Read More

হলুদ মাজরা পোকা

হলুদ মাজরা পোকা

বাংলাদেশে সকল মৌসুমেই ধানের হলুদ মাজরা পোকার আক্রমণ দেখা যায়। এদের মথের রং কিছুটা হালকা হলুদ বর্ণের। স্ত্রী মথের সামনের পাখা দুটোর প্রায় মাঝামাঝি স্থানে একটি করে উজ্জল কালো বর্ণের ফোটা থাকে। পুরুষ মথ স্ত্রী মথের চেয়ে কিছুটা ছোট হয়ে থাকে। স্ত্রী মথ ধান গাছের পত্র ফলকের উপর ২/৩ দফায় গাদা করে ডিম পাড়ে। ডিম দেওয়ার ৬-৮ দিন পর ডিম ফুটে শুককীট বের হয়। এ শুককীট গুলো ধান গাছের মাঝের কচি ডগা ছিদ্র করে কান্ডের ভিতরে প্রবেশ করে এবং কান্ডের ভিতরের নরম অংশ খেতে থাকে। পূর্ণাঙ্গ অবস্থায় এরা ৭-১০ দিন বাঁচে। সাধারনত ৪০-৭৩ দিনের মধ্যে এদের জীবনকাল শেষ হয়।

Read More

বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ

বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ

বাংলাদেশে কম বেশি ৭ টি ফসল (ধান, গম, ভুট্টা, যব, জোয়ার, চিনা ও কাউন) সফল ভাবে আবাদ হয়। এর মধ্যে ধান বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য ফসল এবং চাষকৃত জমির প্রায় শতকরা ৮০ ভাগ জমিতে ধান চাষ হয়। বাংলাদেশের ধানের মোট ৩২ টি রোগ সনাক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে ১০ টি মুখ্য ও ২২ টি গৌন। এসব রোগের মধ্যে ভাইরাস জনিত ২ টি, ব্যাকটেরিয়া জনিত ৩ টি, কৃমি দ্বারা সংঘটিত ৫ টি এবং ছত্রাক জনিত রোগ ২২ টি দেখা যায়। আজ আমরা আলোচনা করবো বিএলবি বা ব্যাকটেরিয়াজনিত পাতা ঝলসানো রোগ নিয়ে।

Read More

ড্রাগন ফলের চাষাবাদ পদ্ধতি

ড্রাগন ফলের চাষাবাদ পদ্ধতি

বর্তমান সময়ে একটি আলোচিত ফসল হচ্ছে ড্রাগন ফল। এটি দক্ষিন আমেরিকার জঙ্গলে জন্ম নেওয়া লতানো এক ধরনের ক্যাকটাস গাছের ফল। বর্তমানে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, চীন ও ভারতে এই ফল প্রচুর পরিমান চাষ হলেও বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া এই ফল চাষের উপযোগী। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ড্রাগন ফল চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

Read More