
আমি মোঃ আব্দুল কাদের সরদার, পিতা- মরহুম তয়েজ উদ্দিন, গ্রাম- মনোহরপুর, ডাকঘর- মনোহরপুর, থানা- মনিরামপুর, জেলা- যশোর। আমি ৬৩ বিঘার একটি ঘেরে রুই, কাতল, সিলভার কার্প, গ্রাস কার্প, কালবাউস ইত্যাদি জাতের মাছ চাষ করি। আমার ঘেরে কিছুদিন ধরে মাছ মারা যাচ্ছিল। এমতাবস্থায় একদিন ইনতেফা কোম্পানীর টেরিটরি অফিসার জনাব মোঃ আইনুল ইসলাম আমার ঘেরে আসেন। তিনি আমার ঘেরের মাটি ও পানি পরীক্ষা করেন এবং মাছ ধরে ভালভাবে পরীক্ষা করে জানালেন মাছে ক্ষতরোগ, ফুলকা পঁচা, লেজ ও পাখনা পঁচা এবং লাল ফোঁটা রোগ হয়েছে। এই রোগগুলো ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের আক্রমণে হয়।
তিনি আমার ঘেরের পানির গভীরতা ২.৫০-৩.০০ ফুট হিসেবে প্রতি বিঘায় ৫০ গ্রাম হারে ইনতেফা কোম্পানীর ফাতাহ নামের নতুন প্রজন্মের অধিক শক্তিশালী একটি জীবাণুনাশক প্রয়োগ করার পরামর্শ দিলেন এবং ফাতাহ প্রয়োগের দিন ঘেরে মাছকে খাবার দিতে নিষেধ করলেন। আমি পরামর্শ অনুযায়ী নেহালপুর বাজারে ইনতেফা’র পরিবেশক মেসার্স মিন্টু এন্টারপ্রাইজ থেকে ৬৩ বিঘা জলাশয়ের জন্য ৫০ গ্রামের ৬৩ প্যাকেট ফাতাহ নিয়ে এসে প্রয়োগ করি। পরবর্তী দিন থেকে দেখি যে মাছ মারা যাওয়া বন্ধ হয়েছে।
২ দিন পর জনাব আইনুল ইসলাম আমার ঘেরে এসে প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদনের জন্য ইনতেফা’র হারীয নামের একটি প্রোবায়োটিক, বিঘা প্রতি ৩০ গ্রাম হারে প্রয়োগ করতে বললে পরামর্শ অনুযায়ী আমি তা প্রয়োগ করি। ঘেরে ফাতাহ প্রয়োগের ফলে এখন মাছ সুস্থ থাকায় আমি খুবই উপকৃত হয়েছি। এখন থেকে আমি মাছ চাষে নিয়মিত ইনতেফা’র পণ্য ব্যবহার করব।