পরিচিতি
জামাম হলো সম্পূর্ণরূপে পানিতে দ্রবণীয় সামুদ্রিক শৈবালের নির্যাস (Sea Weed Extract)।
- ফর্মুলেশন : পাউডার
- মেয়াদকাল : ২ বছর
- প্যাক সাইজ : ২৫ গ্রাম
- রেজিঃ নং : আইএমপি-৭০৮২
ফসলের প্রাকৃতিক পুষ্টি
জামাম হলো সম্পূর্ণরূপে পানিতে দ্রবণীয় সামুদ্রিক শৈবালের নির্যাস (Sea Weed Extract)।
জামামে উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নিম্নলিখিত কার্যকরী উপাদানগুলো বিদ্যমান-
জৈব পদার্থ | ৪৫% |
পটাশিয়াম অক্সাইড | ২০% |
ম্যাগনেশিয়াম | ০.০৬% |
ক্যালসিয়াম | ০.০৪% |
আয়রন | ০.১৫% |
কপার | ২৫-৪৫ পিপিএম |
সালফার | ১-১.৫% |
আয়োডিন | ৩০০-৬০০ পিপিএম |
সোডিয়াম | ২.২-৩.২% |
অ্যাালজিনিক এসিড | ১৬% |
জিব্রেলিক এসিড | ০.০৬% |
সকল ধরনের ফসলে ব্যবহার করা যায়।
জামাম ফসলের বিভিন্ন ধরনের খাদ্য উপাদান সরবরাহ করে।
জামাম ব্যবহারে খাদ্য উপাদানগুলো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই গাছের মধ্যে প্রবেশ করে।
জামামে জৈব পদার্থ থাকায় মাটির জৈব পদার্থ বৃদ্ধি করে, ফলে মাটিতে বসবাসকারী উপকারী অণুজীবের কাজের গতি বৃদ্ধি পায়।
জামাম মাটিতে অবস্থিত খাদ্য উপাদানসমূহ হতে ফসলের প্রয়োজন অনুযায়ী খাদ্য সরবরাহ করতে সহায়তা করে।
জামাম জৈব উৎস হতে উৎপন্ন বিধায় এটি মানুষ, প্রাণী, গাছ, মাটি ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর বা বিষাক্ত নয়।
জামামে বিদ্যমান অ্যাালজিনিক এসিড মাটি ও গাছের কন্ডিশনার হিসাবে কাজ করে।
জামাম ফল আসার পর স্প্রে করলে ফল ঝরা বন্ধ হয়, ফল বড় হয় এবং ফল সুস্বাদু হয়।
প্রতি লিটার পানির জন্য ০.৪ গ্রাম। তবে মাটিতে প্রয়োগমাত্রা একর প্রতি ৮০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি।
জামাম ফসলের দৈহিক বৃদ্ধির যেকোন সময় ব্যবহার করা যাবে।
জামাম ২০-২৫ দিন পর পর ফসলভেদে ৩-৪ বার ব্যবহার করা যাবে।
জামাম মাটিতে ছিটিয়ে ব্যবহার করলে ব্যবহারের পর সেচ দিতে হবে।